AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কোটা খালি রেখেই শেষ হলো হজের নিবন্ধন


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০৮:২৫ পিএম, ১২ এপ্রিল, ২০২৩
কোটা খালি রেখেই শেষ হলো হজের নিবন্ধন

চলতি বছরের হজ নিবন্ধনের সময় শেষ। আট দফা সময় বাড়িয়েও হজযাত্রীর কোটা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। সবশেষ পাওয়া তথ্যানুসারে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৫ জন হজযাত্রী নিবন্ধন করেছেন। কোটা পূরণে আরও ৭ হাজার ৫০৩ জন হজযাত্রী নিবন্ধনের প্রয়োজন ছিল।

 

বুধবার (১২ এপ্রিল) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)।

 

সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রী যাওয়ার সংখ্যা নির্ধারিত ছিল। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন হজের সুযোগ পাওয়ার কথা।

 

কিন্তু বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বেড়েছে হজের খরচ। তাই প্রাথমিকভাবে নিবন্ধন করেও চূড়ান্ত নিবন্ধনে আগ্রহে ভাটা পড়ে মানুষের। আট দফা নিবন্ধনের সময় বাড়িয়েও পূরণ হয়নি নির্ধারিত কোটা।

 

হাবের সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, কোটা খালি থাকার কারণে আগামী বছরে হজের কোটা পেতে কোনো সমস্যা হবে না। বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে এবার অনেক দেশেরই হজের কোটা খালি থাকবে বলে দাবি করেন হাব সভাপতি।

 

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী,  এ বছর মোট ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৫ জন হজযাত্রী নিবন্ধিত হয়েছেন। এর মধ্যে সরকারিভাবে ১০ হাজার ৩৫ এবং বেসরকারিভাবে ১ লাখ ৯ হাজার ৬৬০ জন নিবন্ধিত হয়েছেন।

 

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২৭ জুন (৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের হজ নিবন্ধন শুরু হয় গত ৮ ফেব্রুয়ারি। ২৩ ফেব্রুয়ারি নিবন্ধনের শেষ সময় থাকলেও তা বাড়িয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি করা হয়। তবে কোটার বিপরীতে খুবই কমসংখ্যক হজযাত্রী নিবন্ধিত হন। পরে নিবন্ধনের সময় ৭ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সেই সময়েও কোটার অর্ধেকেরও কম হজযাত্রী নিবন্ধিত হন।

 

এরপর নিবন্ধনের সময় ১৬ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এ সময়ের মধ্যেও সাড়া পাওয়া যায়নি। তাই নিবন্ধনের সময় ফের ২১ মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরে সময় আরেক দফা বাড়িয়ে করা হয় ৩০ মার্চ পর্যন্ত। ওই সময়ের মধ্যেও কোটা পূরণ না হলে, শেষে নিবন্ধনের সময় ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এরপর আর সময় বাড়ানো হয়নি।

 

 একুশে সংবাদ.কম/আ.জ.প্র/জাহাঙ্গীর

Link copied!