নির্মাণসামগ্রীর দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই ২০২৩–২৪ অর্থবছরে আমদানি পর্যায়ে সিমেন্ট উৎপাদনের কাঁচামাল ক্লিংকার প্রতি টনের সুনির্দিষ্ট শুল্ক ২০০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে রড, ইট ও বালু ইত্যাদি পণ্যের দামও বাড়ছে।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করার সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ প্রস্তাব করেছেন।
বর্তমানে আমদানি পর্যায়ে প্রতি টন ক্লিংকারের জন্য ৫০০ টাকা শুল্ক দেন সিমেন্ট উৎপাদনকারীরা। এ ছাড়া বাণিজ্যিক আমদানিকারকরা টনপ্রতি ৭৫০ টাকা শুল্ক পরিশোধ করেন।
প্রস্তাবিত বাজেটে সিমেন্ট উৎপাদনকারীদের জন্য ২০০ টাকা বাড়িয়ে ৭০০ এবং আমদানিকারকরা ৯৫০ টাকা করা হয়েছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ২০১২-১৩ অর্থবছর থেকে ক্লিংকার আমদানির ক্ষেত্রে করহার অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমানে সিমেন্ট উৎপাদনে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। পণ্যটির আমদানি শুল্ক যৌক্তিকীকরণ এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধির স্বার্থে এই খাতে কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।
একুশে সংবাদ/দ.স.প্র/জা.হা
আপনার মতামত লিখুন :