বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই- আলম চৌধুরী, এমপি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল আমরা পাচ্ছি। করোনাকালীন শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে উদ্ভূত সমস্যাগুলো তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে সমাধান করা গেছে। ১৯৯৬ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করছেন। সর্বপ্রথম ১৯টি জেলা ও ১০০টি উপজেলায় ডিজিটাল ফোন চালু করা হয়। বর্তমানে সবার হাতে হাতে মোবাইল পৌঁছে দেয়া হয়েছে। আগামী দিনের উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার।
বৃহস্পতিবার (৮ জুন) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সেলিব্রেটি হলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট এন্ড ইকোনমি (EDGE) প্রকল্পের উদ্যোগে সংসদ সদস্যবৃন্দের অংশগ্রহণে "স্মার্ট লিডারশীপ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ" শীর্ষক কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান কালে তিনি এসব কথা বলেন।
চীফ হুইপ বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অনেকদূর এগিয়ে গেছে। তবে মন্ত্রণালয় একা ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন করতে পারবে না। এজন্য জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন। জেলা পর্যায়ে যেমন সেলাই মেশিন ও অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হয়, সেখানে কম্পিউটার ও ডিজিটাল সামগ্রী বিতরণ করতে হবে। বার্ষিক উন্নয়ন পরিকল্পনার ক্ষেত্র আরও বৃদ্ধি করে, জনগনের উন্নয়ন সাধন করতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশের কোন বিকল্প নেই।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি-র সভাপতিত্বে কর্মশালায় জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম স্বাগত বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, মাহবুব আরা বেগম গিনি এমপি, অন্যান্য সংসদ সদস্যগণ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন, জাতীয় সংসদ সচিবালয় এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গনমাধ্যম কর্মীগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
একুশে সংবাদ/আ.জ.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :