AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

১৯৭৭ সালের হত্যাকান্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০৩:৪১ পিএম, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
১৯৭৭ সালের হত্যাকান্ডের বিচার হওয়া উচিত: আইনমন্ত্রী

ফাইল ছবি

১৯৭৭ সালে জাপান এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছিল, তার বিচার অবশ্যই হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।

এই হত্যাকান্ডে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের স্বজনদের আশ্বস্ত করে তিনি দৃঢ় কণ্ঠে বলেন, আপনারা এর বিচার পাবেন। কারণ আপনারা আজ যার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) অভিভাবকত্বে আছেন, তিনিও আপনাদের মতো একজন ভিকটিম। তাঁর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। তাদেরকে হত্যার মাধ্যমেই কিন্তু এই চেইন অব কিলিংয়ের উদ্বোধন করেন জিয়াউর রহমান আর খন্দকার মোশতাক।

শনিবার (১৬ ডিসেম্বির) রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠন আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

আনিসুল হক বলেন, জিয়াউর রহমান মানুষ হত্যা করে আনন্দ পেতেন। তার স্বভাব ছিল তিনি একজনকে লাগিয়ে দিয়ে অন্যকে হত্যা করতেন। তার কারণ হচ্ছে, ‘তিনি যে অবৈধ পথে ক্ষমতায় এসেছেন, সেই ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য, তাকে এই হত্যাগুলো করতে হবে।’ তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছিলেন। কারণ এই মুক্তিযোদ্ধারাই তার সামনা-সামনি এসে বলতে পারবে যে, তুমি এটা কী করছো, এই প্রশ্নের সম্মুখীন তিনি হতে চাননি। বন্ধুকেও তিনি (জিয়াউর রহমান) ছাড়েননি। তার প্রমাণ কর্নেল তাহের। এই কর্নেল তাহের তাকে ৭ই নভেম্বর রক্ষা করেছিল। অথচ এর সাত দিনের মধ্যে কর্নেল তাহেরকে তিনি গ্রেফতার করেন এবং তাকে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করেন।

সংগঠনের আহ্বায়ক কামরুজ্জামান মিঞা লেলিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য নাহিদ ইজাহার খান, এশিয়াটিক সোসাইটি অভ্ বাংলাদেশের সভাপতি ইমিরেটাস প্রফেসর ড. খন্দকার বজলুল হক, দীপ্ত টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফুয়াদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও  সাধারণ সম্পাদক শেখ আসিফ ওলালী ইনান।


একুশে সংবাদ/আ.জ.প্র/জাহা

 

Link copied!