AB Bank
ঢাকা শনিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দেশে বেশি মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক


Ekushey Sangbad
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক
০৩:৫২ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
দেশে বেশি মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক

বাংলাদেশে ২০২২ সালে মোট মৃত্যুর ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ ঘটেছে হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপের ফলাফলে এই তথ্য উঠে এসেছে। এছাড়া গ্রামের তুলনায় শহরে বেশি এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।

বিবিএস জানিয়েছে, ২০২২ সালে দেশে মোট মৃত্যুর ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ ঘটেছে হার্ট অ্যাটাক ও হৃদরোগে। তবে ২০২১ সালের তুলনায় হার্ট অ্যাটাক থেকে মৃত্যুর সংখ্যা সামান্য কমলেও এটিকে বাংলাদেশে মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।  

হার্ট অ্যাটাকে গ্রামের তুলনায় শহরে বেশি মানুষ মারা যায়। শহরে মৃত্যুর হার ২৪ দশমিক ০৯ শতাংশ এবং গ্রামে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর হার ১৫ দশমিক ০৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক্সের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে বাংলাদেশে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর হার ছিল ২২ দশমিক ৬ শতাংশ। মৃত্যুহার কিছুটা কমলেও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দৈনন্দিন অভ্যাস, খাদ্যাভাস, স্থূলতা, দূষণ, ধূমপান এবং শারীরিক কর্মকাণ্ডের অভাবের কারণে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে মনে করেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তামাকের ব্যবহার, ওবিসিটি বেড়ে যাওয়া, ট্রান্সফ্যাট, লবণ বেশি খাওয়া এবং বায়ুদূষণের কারণে দেশে হৃদরোগ বাড়ছে।বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, আগে বয়স্করা হৃদরোগে আক্রান্ত হলেও এখন তরুণেরাও হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এমনকি শিশুরাও হৃদরোগে মারা যাচ্ছে। তিনি নিয়মিত হার্ট চেকআপ করার ব্যাপারে জোড় দিয়েছেন কারণ হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেশি।

বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস ২০২২ অনুসারে, হার্ট অ্যাটাকের পরেই সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা, ব্রেন স্ট্রোক, হাঁপানি, অন্যান্য জ্বর, লিভার ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ব্লাড ক্যান্সার, কিডনি রোগ, সড়ক দুর্ঘটনা ও আত্মহত্যায়।

ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশে মোট মৃত্যুর প্রায় ৬৭ শতাংশ ঘটে অসংক্রামক রোগের (এনসিডি) জন্য। এর মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ (৩০ শতাংশ)।


একুশে সংবাদ/চ.ট.প্র/জাহা

 

Link copied!