যাত্রীদের সিট ফাঁকা রেখে বিমান উড়ার অভিযোগ সত্য নয় বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
বিমানমন্ত্রী বলেন, যাত্রীরা ওয়েবসাইট ছাড়াও জিডিএস, মোবাইল অ্যাপ, কল সেন্টার ও নিজস্ব বিক্রয়কেন্দ্রসহ যেকোনো অনুমোদিত দেশি-বিদেশি ট্র্যাভেল এজেন্ট থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট কিনতে পারেন। যাত্রীর তথ্য ছাড়া বিমানের কোনো টিকিট বুকিং সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে কোনো এজেন্সি যদি মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিয়ে টিকিট বুকিং করে সেটা ধরা পড়লে জরিমানাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়।
তবে এয়ারলাইন্সের ব্যবসায় ভরা ও মন্দা উভয় মৌসুমই থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যে সময়ে ফ্লাইটে মন্দা মৌসুম থাকে বা ফ্লাইটে চাপ কম থাকে সে সময় কিছু আসন খালি থাকতে পারে। যদিও সারা বছরের চিত্র এমন নয়। আবার অনেক সময় যথাসময়ে যাত্রীদের এয়ারপোর্টে উপস্থিত না হতে পারা, ভুয়া ভিসা কিংবা আইনি জটিলতার কারণেও আসন ফাঁকা থাকে।
একই অধিবেশনে সংসদ সদস্য এ বি এম আনিছুজ্জামানের এক প্রশ্নের জবাবে বিমানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে বিমানের টিকিটের দামও বেড়ে যায়।
একুশে সংবাদ/চ.ট.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :