খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) সফল বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে। শুধু চুক্তি নয় এপিএ দেশের জনগণকে সেবাদানের অঙ্গীকার। দেশের সার্বিক উন্নয়নে এপিএ এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এপিএ চুক্তি ২০২৪ -২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় মূলত রেশনিং, কাবিখা, টিআর ও ওএমএস কর্মসূচির মাধ্যমে চাল বিতরণ করে থাকে। সমাজের প্রান্তিক মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ সবার হয়না। দেশের মানুষের সেবা করার এ সুযোগকে কাজে লাগাতে সরকারি কর্মচারিদের উদ্বুদ্ধ হতে হবে।
এর আগে সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় খাদ্য মন্ত্রণালয় সঙ্গে এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থাসমূহের ২০২৪-’২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর হয়।
অনুষ্ঠানে খাদ্য সচিব মো: ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো: সাখাওয়াত হোসেন এবং নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো: জাকারিয়া নিজ-নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। খাদ্য সচিব চুক্তিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।
পরে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের শুদ্ধাচার পুরষ্কার প্রাপ্ত খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো: হারুন অর রশীদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মতিউর রহমান এবং অফিস সহায়ক মো: মোকলেছুর রহমান এর হাতে পুরস্কার ও সনদ তুলে দেন।
একুশে সংবাদ/সা.আ
আপনার মতামত লিখুন :