AB Bank
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

সাবেক এমপি সাদেক খান-ফারুকের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০৪:৫৫ পিএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সাবেক এমপি সাদেক খান-ফারুকের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান, পাবনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মুনাজ আহমেদ নুরের দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দুদকের জনসংযোগ দপ্তর জানায়, ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান অপব্যবহারের মাধ্যমে নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৩ আসন থেকে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, সাদেক খান মুরগি মার্কেট, সাদেক খান শুটকি মার্কেট, সাদেক খান ইট মার্কেট, সাদেক খান বালি মার্কেট, সাদেক খান বস্তি ও পেট্রোল পাম্প নামীয় সব স্থাপনা হিন্দু সম্পত্তি দখল করে তৈরি করেছেন। এছাড়াও তার নামে-বেনামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে বলে জানা যায়।

এছাড়া গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ
অর্জন করেছেন বলে দুদক জানায়। প্রিন্স পরপর তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। দেশে-বিদেশে তার বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে মর্মে সোর্স মূলে জানা যায়। তার অবৈধভাবে অর্জিত জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ রয়েছে মর্মে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিক পরিলক্ষিত হয়েছে বলেও জানায় দুদক।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নুরের বিরুদ্ধেও নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের কথা জানিয়েছে দুদক।

দুদক জানায়, ২০১৯ সালের মার্চ মাস থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করেছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন ডাটা ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড অ্যানালাইটিকস প্রোগ্রাম বিভাগ চালু হওয়ার পূর্বেই উক্ত প্রতিষ্ঠানটিতে ডাটা ল্যাব স্থাপন করা হয়। ওই ডাটা ল্যাব স্থাপনে ৫ কোটি ৯৪ লাখ ৬৪ হাজার ২০২ টাকা খরচ হয়। ওই ল্যাব স্থাপনে নিয়ম-কানুন মানা হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে ডাটা সেন্টার নির্মাণ প্রকল্প সঠিকভাবে প্রাক মূল্যায়ন করা হয়নি বলে গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

তিনি জানান, দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের অনুসন্ধানে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

 

একুশে সংবাদ/বিএইচ

Link copied!