AB Bank
ঢাকা রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩০

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে: আইইডিসিআর


Ekushey Sangbad
নিজস্ব প্রতিবেদক
০২:৩৭ পিএম, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে: আইইডিসিআর

চীনে আতঙ্ক ছড়ানো হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) আক্রান্ত রোগী এবার বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তি একজন নারী, যার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব এলাকায় বলে জানা গেছে। এর আগে, জাপান, মালয়শিয়া ও ভারতের মতো দেশে এই ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল।

রোববার (১২ জানুয়ারি) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) সূত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, শনিবার (১১ জানুয়ারি) নতুন করে একজনের দেহে এইচএমপিভি সংক্রমণের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। আক্রান্ত ব্যক্তি এইচএমপিভির পাশাপাশি ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত। তিনি বর্তমানে রাজধানীর সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। তার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে খানিকটা ভালো বলে জানা গেছে।

চলতি বছরের জানুয়ারির শুরুতে পূর্ব এশিয়ার দেশ চীনে প্রথম হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) সংক্রমণ ধরা পড়ে। এরপর জাপানে ভাইরাসটি শনাক্ত হয় এবং বর্তমানে মালয়শিয়া ও ভারতেও এর প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়েছে।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, এইচএমপিভি ২০০১ সাল থেকেই বাংলাদেশে বিদ্যমান এবং এর বিরুদ্ধে মানুষের মধ্যে যথেষ্ট অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। তাদের মতে, করোনাভাইরাসের মতো এই ভাইরাস নিয়ে অতিরিক্ত আতঙ্কিত হওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানিয়েছে, ২০০১ সালে বিশ্বে প্রথম হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভাইরাস হয়তো আরও অনেক যুগ আগে থেকেই পৃথিবীতে ছিল। কিছু গবেষক এমনও দাবি করছেন যে, ১৯৫৮ সাল থেকেই এই রোগের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

সিডিসি অনুসারে, এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে যে কোনো বয়সী মানুষের ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো অসুখ হতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এটি শিশু, বয়স্ক মানুষ এবং যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল, তাদের মধ্যে বেশি দেখা গেছে।

 

একুশে সংবাদ/ঢ.প/এনএস

Link copied!