মিছিল আর স্লোগানে মুখরিত বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট, গুলিস্তান, জিরো পয়েন্টসহ আশপাশের এলাকা। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে এখনও সমাবেশে আসছেন। সমাবেশের মঞ্চ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখছেন।
শনিবার সকাল থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে মিছিল নিয়ে আসতে থাকে নেতাকর্মীরা। রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড থেকে দলটির সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাও দলে দলে আসনে। ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীরা শোডাউন করে সমাবেশে আসছে। তাদের নানা ধরনের স্লোগানে মুখরিত সমাবেশস্থল।
বিএনপি-জামায়াতের ‘সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, নৈরাজ্য, অপরাজনীতি ও অব্যাহত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের’ বিরুদ্ধে সমাবেশে সকাল সকাল সাড়ে ১১টায় সাংস্কৃতিক আয়োজন শুরু হয়। লোকসংগীত শিল্পী প্রীতি সরকারের কণ্ঠে তোলেন ‘জয় বাংলা বলিয়া’ এবং ‘ঝিলমিল করে ময়ূর পংখী নাও’। তারপর লোকসংগীত, বাউল শিল্পী ফকির শাহাবুদ্দিন ‘জাতে বাঙালি’ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান পরিবেশন করেন। শিল্পী সুজনা হোসেন রূপা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ‘যদি রাত পোহালে যেতো’ গানটি পরিবেশন করেন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, সংস্কৃতি সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য তারানা হালিম, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচি প্রমুখ।
একুশে সংবাদ/এসআর
আপনার মতামত লিখুন :