দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা -১৭ থেকে মনোনয়ন ফর্ম জমা দিয়েছিলেন এবং যথারীতি প্রচার ও জনসাধারণের সাথে পরামর্শ করে তাদের মতামতের ভিত্তিতে এগিয়ে ছিলেন ও নৌকাকে বিজয়ী করতে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন একুশে সংবাদকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাতকারে বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো: শামছুদ্দোহা খন্দকার।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রেখে এবং সর্বসাধারণের ইচ্ছের প্রতি সম্মান রেখে সে নির্বাচন না করার পক্ষে অবস্থান করছেন। কিন্তু একজন মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতার ডাকে সারা দিয়ে সরাসরি অংশ গ্রহণ করা ড. মো: শামছুদ্দোহা খন্দকার জাতীয় নির্বাচন কালীল সময় বসে থাকার মতো লোক নয়। বিগত সবকটি নির্বাচনেও ড. দ্দোহা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অসংখ্য মনোনীত প্রার্থীকে নানাবিধ কাজকর্মের মাধ্যমে সহযোগিতা করেছেন এবং স্ব- শরীরে মাঠ পর্যায় কাজ করেছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না।
ড. মো: শামছুদ্দোহা বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ- পরিবহন কতৃপক্ষের চেয়ারম্যান থাকাকালীন শেখ হাসিনার নিদের্শে বাংলাদেশের সকল নদী পথে চষে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা এবং বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি থাকা কালীল সময় হাজারো দুষ্ট দমনের অভিজ্ঞতা সব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতিফলন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই আদর্শ লালন করে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী রাখতে সব সময় কাজ করব।
ড. মো : শামছুদ্দোহা খন্দকার দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে সবার কাছে জানিয়ে দিতে চান বাংলাদেশর উন্নয়নে শেখ হাসিনার বিকল্প শেখ হাসিনা নিজেই। যত দিন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় থাকবেন ততদিন থাকব নিরাপদ। বিদেশি শক্তির কাছে মাথা নত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। সুযোগ দিলেই, আমাদের দেশ সবার রসাতলে যাবে। জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করতে চলছে নানান ধরনের তৎতপরতা। এই তৎতপরতাকে ধ্বংস করতে শেখ হাসিনার বিকল্প কেউ নেই। এই দেশকে তার চেয়ে কেউ বেশি ভালোবাসলে এখানে ভাবনার সৃষ্টি হয়। এই দেশের ইতিহাস সবার জানা আছে, বিশ্ব ব্যাপী সবার মুখে মুখে শেখ হাসিনার জয়গান মেনে নিতে পারছেনা বাংলাদেশে অবস্থানরত পাকিস্তানিরা। তাদের জানিয়ে দিতে চাই আপনাদের চিন্তা শক্তির উন্নয়ন করুন।
ছাত্র জীবন থেকে ছাত্র লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন ড. মো: শামছুদ্দোহা খন্দকার এর মামা বোরহান উদ্দিন গগন ১৯৬৯ সালে এমপি এবং অবিভক্ত ঢাকা জেলার আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জেল হত্যার সময় কারাগারে ছিলেন তিনি। বোরহান উদ্দিন গগনকে ধারণ করেন ড. দ্দোহা, ব্যক্তি জীবনে লেখা পড়া গবেষণা ও ওয়াণ্ডারেলা গ্রীণ পার্ক এন্ড রিসোর্ট বিজনেস করছেন। মেধাবী চৌকস বিচক্ষণ এই মানুষটি নিরবে নিভৃতে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন মানুষের জন্য বহু বছর।
সমাজ সেবা যার পারিবারিক ব্রত তাকে থামিয়ে রাখবে কে? ড. দ্দোহা নিজ গ্রামে কৃষি খামার ও আধুনিক উদ্ভাবনীয় বিষয় ব্যাপক মনোনিবেশ করেছেন। তার বন্ধু মহল এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে পণ্ডিত বলে ডাকেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে এই সংগ্রামী লড়াকু সৈনিক কখনো ন্যায় বিচারে আপোষ করেননি। এবার ও জাতীয় নির্বাচনে দেশব্যাপী তার পূর্বের ভুমিকা আবার দেশবাসী দেখতে পাবে বলে জানান এই বঙ্গবন্ধুর যোদ্ধা।
পৃথিবীর নানাদেশের অভিজ্ঞতা এবং নদীর উপর তার পিএইচডি দেশ ও জাতির ইতিহাস ঐতিহ্য বহন করে। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানে মুখরিত রাখতে কাজ করছেন ড. মো: শামছুদ্দোহা খন্দকার। তার গ্রামের বাড়ির আসনে ঢাকা -১ বর্তমান সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সালমাম এফ রহমান তিনি পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করছেন, তার জন্যে ড. দ্দোহার পক্ষ থেকে ব্যাপক নির্বাচনীয় উদ্যোগ আছে বলে জানান তিনি। প্রতিবারের ন্যায় এবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন এমন বেশকিছু মনোনয়ন প্রাপ্ত ব্যক্তিকে প্রচার প্রচারণা সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করার আশাবাদী ব্যক্ত করেন। পারিবারিক ঐতিহ্য বহন করে ড. মো: শামছুদ্দোহা খন্দকার। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করা আমার আপন মামা বোরহান উদ্দিন গগন আজকের এই ড.দ্দোহার রাজনৈতিক গুরু বলে যানান তিনি।
একুশে সংবাদ/রাফি/বাবু /বিএইচ
আপনার মতামত লিখুন :