সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় হতে বাংলাদেশি হজ এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রীর কোটা ১ হাজার জন নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ০৯ ডিসেম্বর সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় থেকে পত্র মারফত বাংলাদেশকে এতথ্য জানিয়ে দেওয়া হয়।
সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের এ সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রীর কোটা প্রথমে ২৫০ জন ও পরে ৫০০ জন করার বিষয়ে সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীকে ২টি আধা-সরকারি পত্র দেন। কিন্তু সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের সুনির্দিষ্ট কমিটির নিকট হতে হজযাত্রীর কোটা কমানোর বিষয়ে সম্মতি মেলেনি।
এ পরিস্থিতিতে গত ৪ জানুয়ারি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম অডিটোরিয়ামে হজ পরিচালনাকারী এজেন্সি মালিক ও পরিচালকদের সাথে মতবিনিময় সভা করে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এসভায় হজ এজেন্সি মালিকদের পক্ষ হতে হজযাত্রীর কোটা কমানোর বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সহযোগিতা কামনা করা হয়।
এ বিষয়টিনঅবহিত করার জন্য আজ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে তাঁর যমুনা কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন ধর্ম উপদেষ্টা। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টাকে ২০২৫ সালের হজ ব্যবস্থাপনার অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করেন ধর্ম উপদেষ্টা। তিনি হজ ব্যবস্থাপনার সার্বিক অগ্রগতিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। প্রধান উপদেষ্টা সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক হজ কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে নির্দেশনা দেন।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া ও ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামানিক উপস্থিত ছিলেন।
একুশে সংবাদ/ এস কে
আপনার মতামত লিখুন :