বাজারে গিয়ে তরমুজ বিক্রেতাদের নিদারুণ আকুতি, বিকুতি দেখে পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করেছি। বাজার ভর্তি তরমুজ আর তরমুজ, কাস্টমার আপাতত আমি একা। শুক্রবার খাদ্য অধিদপ্তরের সংগ্রহ বিভাগের পরিচালক মোঃ মনিরুজ্জামান তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এ নিয়ে পোস্ট করেন। তার ফেসবুক পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
তরমুজ যুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে জনতা। লাল সালাম, অভিনন্দন প্রিয় জনতা। আজ বাজারে গিয়ে তরমুজ বিক্রেতাদের নিদারুণ আকুতি, বিকুতি দেখে পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করেছি। বাজার ভর্তি তরমুজ আর তরমুজ, কাস্টমার আপাতত আমি একা।
দাম চায় ৫০ টাকা কেজি। আমি একদাম ২৮ টাকা বলে আরেক দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এক সপ্তাহ আগে একদাম ১০০ টাকা চেয়ে তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে তাকানোর মোক্ষম জবাব, প্রতিশোধ।
বলে, নিতে হলে বাড়তে হবে। আমি বলি ৫০ টাকাই দিব তবে কেটে দুই কেজি দিবেন। উনি বলে আমি নাকি মশকরা করি। মোটেই মশকরা না। ইফতারে একটা তরমুজের এক চতুর্থাংশ খাওয়া সম্ভব হয়, বাকিটুকুকে পাক্কা একদিন অপেক্ষা করতে হয় নিজেকে খাওয়ানোর জন্য। এর মধ্যে এত দামী জিনিস বাসি হয়ে যায়।
একজন পার্টনার/ভাগিদার খুঁজছি একটা মাঝারি বাজেটের তরমুজ কিনবো।
একুশে সংবাদ/ব.শ.প্র/জাহা
আপনার মতামত লিখুন :