দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম টানেলের পতাকা উড়ানো হয়েছে। মহাকাশে স্যাটালাইট-সাবমেরিন পুরো বার্তা। পদ্মা সেতু এবং রেলসংযোগ, কক্সবাজার-ঢাকা রেলসংযোগ, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর ও মাতারবাড়ি তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প, সড়ক-মহাসড়ক, এলিভেট এক্সপ্রেসওয়ে, বিমান বন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল এবং সর্বশেষ ঘোড়াশালে এশিযার সর্ববৃহগৎ সারকারখানার উদ্বোধন ইত্যাদি মেগাপ্রকল্প বাস্তাবায়নের দৌড়ে শথভাগ এগিয়ে বাংলাদেশ। যা কিনা স্বাধীন বাংলাদেশের উন্নয়ন দলিল।
বছরজুড়েই বিভিন্ন প্রকল্প প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের তালিকায় ছিল। এমনি কি করোনাকালীন সময়েও প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়েছে। বিশেষ করে অক্টোবর ও নভেম্বর মাস হচ্ছে মেগাপ্রকল্প উদ্বোধনের মাস।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ সোমবার (১৩ নভেম্বর) খুলনা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। খুলনার সমাবেশ থেকে ২৪ উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। সার্কিট হাউজ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় জনসভা ঘিরে খুলনা পরিণত হয়েছে উৎসবের নগরীতে। সমাবেশস্থল ও আশপাশে নেয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী হেলিকপ্টারে করে সোমবার দুপুর পৌনে ১ টা নাগাদ খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে নির্মিত হেলিপ্যাডে অবতরণ করবেন বলে আশা করা যায়। এখানে দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত সার্কিট হাউজে বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। বেলা পৌনে ৩টা নাগাদ সার্কিট হাউজ মাঠে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এবং যোগ দেবেন খুলনা বিভাগীয় জনসমাবেশে।
জেলা প্রশাসন জানায়, প্রধানমন্ত্রী ২ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করা ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ২২৩ কোটি টাকা ব্যয়সাপেক্ষ পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
একুশে সংবাদ/এএইচবি/এসআর
আপনার মতামত লিখুন :