AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার


Ekushey Sangbad
হাসান কাজল
১০:১৭ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

  • প্রতিদিন কোটি কোটি চাঁদা দিয়ে সড়ক দখল করে রাখে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা
  • প্রতিদিন সাড়ে ৩ কোটি টাকার বিদ্যুৎ খাচ্ছে অটোরিকশা
  • অবৈধ বাহন বন্ধে কাজে আসছে না রাষ্ট্রযন্ত্র

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা কিংবা ইজি বাইক তৈরি হয় দেশের অলিগলিতে। দেশের প্রায় সব গ্রামেই ১০-২০টা অটোরিকশা তৈরির কারখানা রয়েছে। ব্রেক বিহীন এই সড়ক দানবের সংখ্যা সারা দেশে ৭০ থেকে ৮০ লাখ। প্রতিদিন শিশু, নারী কিংবা বৃদ্ধ, সক্ষম যুবক অথবা অক্ষম পঙ্গুদের জীবন কেড়ে নেয় এই অবৈধ বাহন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত থেকে এই অটোরিকশা নিষিদ্ধ করা হয়। তাহলে নিষিদ্ধ ঘোষিত গাড়িটি ব্যাপকভাবে তৈরি, বাজারজাতসহ সড়কে চলছে কিভাবে? দেশের এমন কোন জায়গা খুঁজে পাওয়া যায়না, যেখানে এই অবৈধ বাহন নেই। শহর, বন্দর, গ্রাম, মেঠো পথ, জনপদ, রাজপথ সবখানে এই অবৈধ গাড়ির ছড়াছড়ি।  

এই গাড়ির লাইসেন্স, রেজিষ্ট্রেশন কিছুই লাগেনা, এসবের কোন বালাই নেই। যেসব কারখানায় তৈরি হয় এই অবৈধ বাহন তাদেরও নেই কোন অনুমোদন। ইচ্ছে হলেই রাস্তা ঘেঁষে খুলে ফেলে অটোরিকশা তৈরির কারখানা। ব্যাটারি, মটর, বডি এসব আনুষাঙ্গিক জিনিস জোড়াতালি দিয়ে তৈরি করা হয় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা। দেশের সর্বোচ্চ আদালত থেকে নিষিদ্ধ এই গাড়ি ব্যাপকভাবে কিভাবে চলছে?  তার পরিমাণ অনেক বড় হয়ে যায়। যে কারণে এই অবৈধ বাহন বন্ধ করতে ব্যর্থ রাষ্ট্রযন্ত্র। প্রতিদিন এরা কোটি কোটি চাঁদা দিয়ে সড়ক রাস্তা দখল করে রাখে। ভাবতে অবাক লাগে ব্রেক বিহীন বিপুল সংখ্যক যানবাহন কিভাবে সড়কে চলছে?  

সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ অমান্য করে প্রশাসনের নাকের ডগায় 

তারা শতে-শতে, হাজারে-হাজারে, লাখে -লাখে চলছে। প্রতিদিন মানুষ মরছে, স্কুলে যাওয়া শিশুটি বাবা-মায়ের বুকে ফিরছে না। কর্ম ফেরৎ মানুষ অটোরিকশার ধাক্কায় পঙ্গু না হয় লাশ হয়ে ফিরছে। হাজারো পরিবারের কান্না এই ইজি বাইক কিংবা ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা অচিরেই বন্ধ করা না হলে এটা দেশের জন্য একটা অভিশাপ হয়ে দাঁড়াবে।

রাজধানীতে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান পরিচালনা করছে পুলিশ। বুধবার বিকেল থেকেই এই অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক, এডমিন এন্ড রিসার্চ) মো. জাহাঙ্গীর আলম  বলেন, মূল সড়কে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার ব্যবহার রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য একটি বড় সমস্যা। এসব যান হুটহাট সড়কে চলে আসছে। সঙ্গে আছে ফিটনেসবিহীন যানবাহনের দৌরাত্ম। তিনি আরো বলেন, ব্যাটারি চালিত রিকশার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি মূল সড়কে যেন অযান্ত্রিক যান চলাচল করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।

জাহাঙ্গীর আলম বলেন, 

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের নির্দেশিত ছক অনুযায়ী ৮টি ট্রাফিক বিভাগ থেকে ব্যাটারি চালিত অবৈধ রিকশা, অবৈধ যানবাহন, মাটি ও বালি বহনকারী ট্রাক ও হকারদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। সেই তালিকা পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল‍‍` কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অতিরিক্ত আইজিপি (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. আতিকুল ইসলাম পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে অনুষ্ঠিত মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশনা দেন।

সভায় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও বিভিন্ন জেলার পুলিশ সুপাররা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রান্তে ডিআইজি অপারেশন্স (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মো. আনোয়ার হোসেন, ডিআইজি (ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট) জয়দেব কুমার ভদ্র এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অতিরিক্ত আইজিপি সড়ক দুর্ঘটনা মামলার তদন্ত সুষ্ঠু ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য, 

সারাদেশে মোটর সাইকেল চালক ও আরোহীদের হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক করে নির্দেশনা জারি করতে নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বুধবার রাজধানীর বনানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) ভবনে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় তিনি এই নির্দেশনা দেন।

একটি এলাকায় বিদ্যুতের যে চাহিদা রয়েছে তার অর্ধেকই টেনে নিচ্ছে ব্যাটারি চালিত গাড়ী চার্জ দেয়ার মাধ্যমে। ফলে আবাসিক এলাকায় গ্রাহকরা বিদ্যুত ঠিক মত পাঁচ্ছেনা। জেলা শহরগুলোতে বিদ্যুৎ চুরির অন্যতম প্রধান কারণ নিষিদ্ধ ইজিবাইক বা অটোরিকশা দেশের বিভিন্ন যায়গায় দেখা যায়, যানবাহনের ব্যাটারি চার্জের অধিকাংশ গ্যারেজে রয়েছে বিদ্যুতের বৈধ সংযোগ। এসব গ্যারেজে ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার জন্য জামানত নিয়ে বসানো হচ্ছে ট্রান্সফরমার, আছে অবৈধ সংযোগও। আবাসিকের সংযোগে চলছে চার্জের বাণিজ্যিক কাজ। যে এলাকায় মানুষের ঘনত্ব বেশি বা মানুষ বেশি বসবাস করে সেসব এলাকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার পরিমানও বেশি। রাজধানীর মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, খিলক্ষেত, মুগদা, উত্তরখান, দক্ষিণখান, খিলগাঁও, যাত্রাবাড়ী, আদাবর, চটবাড়ি বেড়িবাঁধ, কামরাঙ্গীরচর ও ডেমরায় এসসব অটোরিক্সা বা ব্যাটারি চালিত গাড়ীর চলাচল বেশি দেখা যায়।

এছাড়াও যাত্রাবাড়ী, গোড়ান, খিলক্ষেত, মান্ডা, সায়েদাবাদ, সবুজবাগ, খিলগাঁও, চিটাগাং রোড, শনির আখড়ায় রাস্তার পাশেই কয়েক হাজার গ্যারেজ থেকে অবৈধ বৈদ্যুতিক লাইন এসব ইলেকট্রিক রিকশার ব্যাটারি চার্জ দেওয়া হচ্ছে প্রকাশ্যেই। শুধু রাজধানী ও এর আশপাশেই এ ধরনের ব্যাটারি রিকশা ও ইজিবাইকের সংখ্যা কমপক্ষে ১০ লাখ। এসব যানবাহন চার্জ দিতে দৈনিক কত হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়? একটি ইজিবাইকের জন্য ৪ থেকে ৬টি  ১২ ভোল্টের ব্যাটারি লাগে। প্রতিটা ব্যাটারি চার্জের জন্য গড়ে ৮০০ থেকে ১১০০ ওয়াট হিসেবে ৫ থেকে ৬ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ হয়। প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৭ টাকা ধরে ১০ লাখ ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশায় প্রতিদিন সাড়ে ৩ কোটি টাকার বেশি বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে।

২০২১ সালে হাইকোর্টে একটি রিট হয়েছিলো ইজিবাইক বন্ধে। সেখানে ইজিবাইকের সংখ্যা উল্লেখ করা হয় ৪০ লাখ। বাস্তবে এ সংখ্যা আরও বেশি। ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক চলতে লাগে অনেক বিদ্যুৎ। বিদ্যুতের এই অভাবের দিনে প্রাত্যহিক জীবনের অনেক কিছুই ত্যাগ করছে দেশের মানুষ। অথচ বিদ্যুৎ খেকো ইজিবাইকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের কথা কেউ চিন্তা করছে না। যদিও যদিও ইজিবাইক চালানো এবং যন্ত্রাংশ আমদানিতে হাইকোর্টের রয়েছে কড়া নির্দেশনা। 

আদালত সূত্র থেকে জানা গেছে, 

২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর একটি রিটের শুনানি শেষে ব্যাটারি চালিত থ্রি-হুইলার, ইজিবাইক বন্ধের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে এ ধরণের গাড়ি আমদানি, ক্রয় ও বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ২০২১ সালে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে গঠিত টাস্কফোর্সের ৩য় সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো সড়ক-মহাসড়কের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে যেসব প্যাডেল চালিত রিকশা ও ভ্যানে ব্যাটারি বা মোটরযন্ত্র লাগানো হয়েছে শুধুমাত্র সেসব রিকশা ও ভ্যান থেকে ব্যাটারি বা মোটরযন্ত্র খুলে ফেলা হবে। কিন্তু বাস্ততে তার কোন ফল পাওয়া যায়নি।

২০২২ সালে বাংলাদেশ ইজিবাইক আমদানি ও সরবরাহকারী ব্যবসায়ী সমিতির দেওয়া তথ্যানুযায়ী বিভাগীয় শহর, জেলা, উপজেলা ও গ্রাম পর্যায়ে প্রায় ১৫ লাখের বেশি ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান চলাচল করে। বর্তমানে বেশ কিছু জায়গা ঘুরে দেখা যায়, নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশায় রাজধানীতে এখন চলাচলের জো নেই। অলিতে গলিতে ইজিবাইক। মহল্লার প্রবেশদ্বারগুলো ইজিবাইকে ঠাঁসা। স্থানীয় সরকারদলীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি, ওয়ার্ড কাউন্সিলর, রাজনীতিক, শ্রমিক নেতা, ছাত্র নেতা বখরা নিয়ে এসব ইজিবাইক চলাচলের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। এতে পথচারিরা বিরক্তবোধ করলেও তাদের কিছু যায় আসে না। নগরীর শ্যামপুর, কদমতলী ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় হাজার হাজার ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশা পরিচালনার নেপথ্যে রয়েছেন স্থানীয় নেতা ও প্রভাবশালীরা। তারা রাতের বেলায় বিদ্যুতের চোরাই লাইন টেনে ইজিবাইকের ব্যাটারি চার্জ দিচ্ছেন।

ঢাকার ধামরাই, রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাভার,টঙ্গী,গাজীপুর,নরসিংদী,নারায়নঞ্জসহ শহরতলী ছেয়ে গেছে তিন চাকার এই যানবাহনে। মানিকগঞ্জের ঘিওরের অলিগলি থেকে শুরু করে সাত ইউনিয়নের সর্বত্র দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, অটোভ্যান ও ইজিবাইক। প্রায় তিন হাজারের বেশি ব্যাটারি চালিত গাড়ী চলছে এসব এলাকায়। বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, 

একদিকে যেমন অপর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ রয়েছে তেমনি অন্যদিকে বিপুল পরিমান বিদ্যুৎ ব্যাটারি চালিত গাড়ী চার্যে চলে যাচ্ছে। এতে লোডশেডিংয়ের মাত্রা বেড়েই চলেছে। ফলে ভোগান্তীতে পড়ছে এলাকার মানুষ জন। এটা যেন মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘাঁ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব অটোরিক্সা ও ব্যাটারি চালিত তিন চাকার গাড়ীগুলোর ব্রেক সিস্টেম ভালো না থাকায় প্রায় সময়ই কোন না কোন দুর্ঘটনা ঘটছেই।

অটোরিক্সা মালিকদের সাথে কথা বললে তারা জানান, সড়কে গাড়ি বেশি হওয়ায় আয় কমে গেছে। বেশির ভাগ লোকই এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ১ থেকে ২ লক্ষাধিক টাকায় এসব যানবাহন কেনেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি এর এক কর্মকর্তা জানান, ইঞ্জিনচালিত নয় বলে এসব যানকে সড়কে চলাচলের নিবন্ধন দেওয়া হয় না। কিন্তু বিদ্যুৎ বিভাগ এসব যানবাহনে চার্জ দেওয়ার জন্য আলাদা ট্যারিফ নির্ধারণ করে সংযোগ দিচ্ছে। দিনে সমস্যা কম হলেও রাতে এসব যানবাহন চার্জে বসান মালিক ও চালকরা। তখনই অন্য গ্রাহকদের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা যায় না। মফস্বল এলাকা বিশেষত গ্রামীন জনপদে এখন লাখ লাখ বিদ্যুৎ চালিত অটোরিকশা, ত্রি-হুইলার বা অটোরিকশা চলছে। রাস্তার দু’পাশে গ্রামীণ বাড়িগুলোতে রয়েছে ত্রিহুইলারের গ্যারেজ। এগুলোতে রাত-দিন ব্যাটারি চার্জ চলছে। রাতে সংযোগ দেয়া হয় অবৈধ বিদ্যুতের। চুরি করা এই বিদ্যুতের বিপরীতে সরকার কোনো রাজস্ব পায় না। ভাগ-বাটোয়ারা করে নেয় স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। প্রতি গ্রাম ও শহরের অলিগলিতে রয়েছে অবৈধ অটোরিক্সা তৈরির কারখানা।

 

একুশে সংবাদ/হ.ক.প্র/জাহা

Link copied!