AB Bank
ঢাকা শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

Ekushey Sangbad
ekusheysangbad QR Code
BBS Cables
Janata Bank
  1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. সারাবাংলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. অর্থ-বাণিজ্য
  6. খেলাধুলা
  7. বিনোদন
  8. শিক্ষা
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. অপরাধ
  11. প্রবাস
  12. রাজধানী

কামিন্সের অধিনায়কত্বের প্রশংসায় রিকি পন্টিং


Ekushey Sangbad
স্পোর্টস ডেস্ক
০২:৫৩ পিএম, ২১ নভেম্বর, ২০২৩
কামিন্সের অধিনায়কত্বের প্রশংসায় রিকি পন্টিং

সদ্য শেষ হওয়া ওডিআই বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া দল। ষষ্ঠবার শিরোপা জিতল তারা। বিশ্বকাপ শুরুর আগে এই প্যাট কামিন্সের অধিনায়কত্ব নিয়ে অনেক বিশেষজ্ঞের তরফে প্রশ্ন ওঠানো হয়েছিল, সেই তারকার হাত ধরেই শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করেছে অজিরা।

এবারের বিশ্বকাপে শুরুটা খারাপ হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার। এর পর কামিন্সের ভয়ডরহীন ভাবে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া তাদেরকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলে। প্রথম দু‍‍`টি ম্যাচ হেরে শুরুটা করেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে তার পর থেকে ঘুরে দাঁড়ায় তারা। পরপর ন‍‍`টি ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে নিয়েছে অজিরা। শিরোপা জয়ের পরেই প্রাক্তন বিশ্বকাপজয়ী অজি অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের গলায় শোনা গেল, প্যাট কামিন্সের ভূয়সী প্রশংসা। প্যাট কামিন্সের নির্ভুল, ভয়ডরহীন অধিনায়কত্বের প্রশংসা করেছেন রিকি পন্টিং। 

স্কাই স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রিকি পন্টিং বলেছেন, ‘আমি জানি না নেগেটিভিটি ঠিক কোথা থেকে আসছে (প্যাট কামিন্সের অধিনায়কত্বের সমালোচনা প্রসঙ্গে)। এই সব নেগেটিভ কথার বাস্তব কোনও ভিত্তি নেই। লাল বলের ক্রিকেটে অজি দলের অধিনায়ক হওয়ার পরে আমাদের জাতীয় দলের পারফরম্যান্স দেখুন। তাদের রেকর্ড দেখুন। তাহলেই বুঝবেন যে, কতটা ভালো অধিনায়কত্ব করেছে প্যাটি কামিন্স। অধিনায়ক হিসেবে ওর পারফরম্যান্স দারুণ। আর এখন তো ও একজন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক। একজন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপজয়ী অধিনায়ক। ও এমন একজন অধিনায়ক, যে অ্যাশেজের ট্রফি ধরে রাখতেও সমর্থ হয়েছে। আমি তাই মনে করি, ওর অধিনায়কত্ব নিয়ে যারা নেগেটিভ কথাবার্তা বলে, তাদের কথা দূরে রাখা উচিত। এই সব কথা একেবারেই অর্থহীন।’

রিকি আরও বলেছেন, ‘আমি সত্যি বলছি, একেবারে নির্ভুল অধিনায়কত্ব করেছে কামিন্স। একেবারে ভয়ডরহীন ভাবে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্বকাপে যত ম্যাচ এগিয়েছে, তত ওর অধিনায়কত্বের উন্নতি ঘটেছে। গোটা টু্র্নামেন্ট জুড়ে বিভিন্ন ম্যাচে এটা কামিন্স প্রমাণ করেছে। আমদাবাদের ওই উইকেটে টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়াটা যে কোনও অধিনায়কের কাছে খুব সাহসী সিদ্ধান্ত। অস্ট্রেলিয়া নিশ্চয় ভেবেছিল, ওই শুকনো উইকেটে যদি ওরা ভালো বল করতে পারে, ভারতকে মোটামুটি একটা স্কোরে আটকে রাখতে পারবে। তাহলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করাটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে। আমরা সবাই জানি, এখানে যদি ভুল সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে ম্যাচটা তাদেরকে হারতে হত। একজন নবীন অধিনায়কের কাছে এই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা ছিল অত্যন্ত কঠিন এবং সাহসী সিদ্ধান্ত।’

একুশে সংবাদ/এস কে 
 

Link copied!