গত বছরের মার্চে হঠাৎই জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ব্যাট হাতে পারফরম্যান্স করেও বাদ পড়েন তিনি। সে সময় নির্বাচকরা জানান, রিয়াদকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
রিয়াদের দল থেকে বাদ পড়ার পর থেকেই নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। তবুও ধৈর্য না হারিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করেছেন তিনি। অবশেষে নানান নাটকীয়তা শেষে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ঠিক আগ মুহূর্তে জাতীয় দলে ফেরানো হয় তাকে।
সে সময়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেছিলেন, রিয়াদের নেই কোনো বিকল্প।ক্রীড়ামন্ত্রীর কথায় অনেকের মনে আশার সঞ্চয় হয়েছিল। ওয়ানডে বিশ্বকাপে অভিজ্ঞতার দ্যুতি ছড়িয়ে টি-২০তেও রাজসিক প্রত্যাবর্তন ঘটিয়েছেন অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার। ফলে বিসিবি সভাপতির কথাও যেন অক্ষরে অক্ষরে মিলেছে।
পাপনের ভাষ্য, রিয়াদের ব্যাটিং নিয়ে তো কখনো কোনো সন্দেহ ছিল না। এটা একদম পরিষ্কার করে দেই। রিয়াদের যে পটেনশিয়াল, ছোট করে দেখার কোনো সুযোগই নেই। এখন পর্যন্ত তামিম, সাকিব, মুশফিক, রিয়াদের কোনো বিকল্প দেখিনি।
এদিকে রিয়াদ ছাড়া আর কোনো সিনিয়র ক্রিকেটারই এখন টি-২০ দলে নেই। তবে অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের মিশেলে বর্তমানে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে খেলছে, তাতেও মুগ্ধ পাপন। তার কথায়, ‘সিনিয়র-জুনিয়র সব মিলে যদি আরো কিছুদিন এগিয়ে যেতে পারে; তাহলে নতুন যারা আছে, তারাও ভালো করবে।’
একুশে সংবাদ/এস কে
আপনার মতামত লিখুন :