নতুন মোড়কে আসছে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। যেখানে সাত দেশই স্বাগতিক হবে। হোম অর অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে খেলার এই প্রস্তাব দিয়েছে টুর্নামেন্টের স্বত্ত্ব কেনা মার্কেটিং প্রতিষ্ঠান। প্রস্তাবনা অনুসারে জুন-জুলাইয়ে হতে পারে ছেলেদের সাফ।নতুন বছর আসন্ন, দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবল পরিকল্পনাও প্রায় তৈরি। যেখানে আগামী বছরও হচ্ছে না ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ। নতুন বছরে সাফের ব্যস্ততা শুরু হবে ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে সাফ অনূর্ধ্ব ২০ নারী ফুটবল দিয়ে।
বুধবার অনলাইনে বৈঠক করছে সাফের কম্পিটিশন্স কমিটি। বছরে ৬ টুর্নামেন্ট করার লক্ষ্য সংস্থাটির। আপাতত চারটির সময় চূড়ান্ত হয়েছে, দুটির ভেন্যু। বছরের শুরুতে নারীদের দুই বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট। ফেব্রুয়ারিতে অনূর্ধ্ব ২০ আসর বসবে বাংলাদেশে।
মার্চে অনূর্ধ্ব ১৭, অক্টোবরে, অনুর্ধ্ব ১৬ কিশোর আর নভেম্বরে অনূর্ধ্ব ১৯ যুব চ্যাম্পিয়নশিপ ভারতে। মাঝের দুই আসর নিয়ে কোন দেশ আগ্রহ দেখায়নি। তবে এ বছরই বাকিগুলোর স্বাগতিক চূড়ান্ত হবে।
সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বলেন, নারী অনূর্ধ্ব ২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ যেটা ফেব্রুয়ারিতে হবে। সেটার জন্য আমরা হোস্ট বাংলাদেশকে করেছি। খেলা হবে ৫ দিনের।
জুন-জুলাইয়ে সবচেয়ে আকর্ষণীয় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ করার লক্ষ্য সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের। এবার হতে পারে হোম অর অ্যাওয়ে ফরম্যাটে। যার ফলে এককটি দেশ পেতে পারে তিনটি কোরে হোম ম্যাচ। বাকি তিনটি তিন দেশে গিয়ে।
তবে এই ফরম্যাটে অতিথি দেশ রাখার সুযোগ নেই। এর আগে ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ এই ফরম্যাটে শুরুর প্রস্তাব থাকলেও এবছরও তা হচ্ছে না । তবে নারীদের ক্লাব আসর কিংবা অনূর্ধ্ব ২৩ দলের আসর চালু করতে চায় সাফ। অপেক্ষায় এএফসসির অনুমোদন।
সাফের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জুনের প্রথম দিকে এএফসি কনফারেন্স আছে। মনে হয় ১০-১১ তারিখের দিকে শেষ হবে। এর পরবর্তী তারিখ থেকে ১৮, ১৯ ও ২০ থেকে জুলাই মাসের যে কয়দিন লাগে। আমরা হিসাব করেছি সব মিলে ৩৫-৪০ দিনের মতো লাগবে।
একুশে সংবাদ/ এস কে
আপনার মতামত লিখুন :