আগামী বছর পাকিস্তানের মাটিতে পর্দা উঠবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির। টুর্নামেন্টের সূচি এখনও প্রকাশ না হলেও ট্রফি ভ্রমণ শুরু হয়ে গেছে। যার অংশ হিসেবে তিন দিনের সফরে বাংলাদেশের এসেছে ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’। আর মিরপুরের হোম অব ক্রিকেট থেকে শেষ হয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির বাংলাদেশ সফর।
শুক্রবার (১৩) ডিসেম্বর বেলা পৌনে ১২টায় সাংবাদিকদের সামনে আসে ট্রফি। এর আগে মাঠে এটিকে নিয়ে চলেছে আইসিসির ভিডিও শ্যুট। বাংলাদেশ থেকে ট্রফিটি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যাবে।
নারী ও পুরুষ জাতীয় দলের ক্রিকেটার, বর্তমান ও সাবেক সব ক্রিকেটার, ক্রিকেট সংগঠক ও সংবাদকর্মীদের জন্য ট্রফিটি প্রদর্শনের কথা থাকলেও সেটি হয়নি। পুরুষ ক্রিকেটারদের অনেকেই জাতীয় দলের হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছেন। জাতীয় নারী দলের ক্রিকেটারদের কাউকেই দেখা যায়নি।
বাংলাদেশে আসার পর গত বুধবার প্রথমে কক্সবাজারে প্রদর্শিত হয় চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেখান থেকে ঢাকায় আনা হয়। পরদিন বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ট্রফিটি। ট্রফির সঙ্গে ছবি তুলতে ভীড় জমান দর্শকেরা। সঙ্গে ছিল নানা গেমিং ইভেন্ট। সকাল ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শকের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয় ট্রফিটি।
ট্রফির ফটোসেশন করার জন্য নির্ধারণ করা হয় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী পয়েন্টকে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সৈকতের সাগরপাড়ের সাম্পানে ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ ফটোসেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ থেকে এবার দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে উড়াল দিবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেখানে থাকবে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
একুশে সংবাদ/ এস কে
আপনার মতামত লিখুন :