ম্যাচের একেবারে প্রথম বলে মহম্মদ শামি ট্র্যাভিস হেডের ফিরতি ক্যাচ ধরতে ব্যর্থ হন। ফলে শূন্য রানে জীবন পান হেড। ৩.৫ ওভারে জাদেজার থ্রো স্টাম্পে লাগলে রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়তে হতো হেডকে। তবে বল স্টাম্পের গা ঘেঁষে চলে যায়। ফলে ব্যক্তিগত ১১ রানের মাথায় ফের তিনি জীবনদান পান বলা চলে। ৪.৪ ওভারে শামির বল হেডের ব্যাটের কানায় লেগে স্টাম্পের ধার ঘেঁষে বাউন্ডারি লাইনের বাইরে চলে যায়। সে যাত্রায় বোল্ড হতে হচে বাঁচেন ট্র্যাভিস। হেড তখন ব্যক্তিগত ২২ রানে ব্যাট করছিলেন।
যেরকম ভাগ্যের সহায়তা পান হেড, তাতে তাঁর বড় রানের ইনিংস বাঁধা দেখাচ্ছিল। যদিও ব্যক্তিগত ৩৯ রানে আউট হয়ে বসেন তিনি। পরে বোঝা যায় যে, হেডের থেকেও চওড়া কপাল স্টিভ স্মিথের। কেননা ক্যাচ মিস হওয়াকেই হেডের যথার্থ জীবনদান পাওয়া বলা চলে। তবে স্মিথ একবার বোল্ড হয়ে বেঁচে যান বেল পড়েনি বলে। আর একবার শামির হাত থেকে জীবনদান পান অজি দলনায়ক। ফের নিজের বলেই স্মিথের ক্যাচ মিস করেন শামি।
ইনিংসের ১৩.৬ ওভারে অক্ষর প্যাটেলের বল ঠিকমতো সামলাতে পারেননি স্টিভ স্মিথ। বল তাঁর ব্যাটের কানায় লেগে প্যাডে লাগে। পরে গড়িয়ে গড়িয়ে বল গিয়ে লাগে স্টাম্পে। বেল না পড়ায় আউট হননি স্মিথ। অজি দলনায়ক তখন ব্যাট করছিলেন ব্যক্তিগত ২৩ রানে।
পরে ২১.৪ ওভারে শামির বলে স্ট্রেট ড্রাইভ মারেন স্টিভ স্মিথ। যদিও বল মাঝব্যাটে যথাযথ কানেক্ট হয়নি। বল উড়ে যায় বোলার শামির দিকেই। বলে হাত লাগালেও তা তালুবন্দ করতে পারেননি শামি। হাতে লেগে বল পড়ে যায় মাটিতে। ফলে ফের জীবনদান পেয়ে যান স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলিয়ার ক্যাপ্টেন তখন ব্যক্তিগত ৩৬ রানে ব্যাট করছিলেন।
একুশে সংবাদ/ এস কে
আপনার মতামত লিখুন :