চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এই দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে, চন্দ্রনাথ পাহাড়, গুলিয়াখালি সমুদ্র সৈকত, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক, সহস্রধারা ঝরনা, সুপ্ত ধারা ঝর্ণা, খৈয়াছড়া ঝরনা, নাপিতা ছড়া ঝরনা ও মহামায়া লেক। এখন অল্প বৃষ্টির মধ্যে পাহাড়ি ঝর্ণার দাপট ও সমুদ্র উত্তাল ঢেউ উপভোগ করতে পারেন। সীতাকুন্ড ছোট শহর হলেও বড় শহরের মতো সকল সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ আবাসিক হোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউস ও হোমস্টে সার্ভিস। বিখ্যাত রেস্টুরেন্টের মধ্যে রয়েছে আল আমিন রেস্তোরাঁ, রাজবাড়ী ও অতিথি রেস্তোরা। আবার কম বাজেটে ঘরোয়া পরিবেশে খেতে চাইলে রয়েছে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের নিচে স্বনামধন্য প্রাকৃতিক হোটেল ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে ভাবির হোটেল।
ঢাকা থেকে খুব সহজে ট্রেনে অথবা বাসে সীতাকুন্ড আসা যায় এবং ট্রেনে আসতে খুব কম সময় লাগে আনুমানিক চার থেকে পাঁচ ঘন্টা। সীতাকুন্ড বাস স্ট্যান্ড নামলেই দেখা যায় বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। আবাসিক হোটেলগুলোর নিচে রয়েছে টুরিস্ট গাইড ও ট্রান্সপোর্টের ব্যবস্থা। যার মাধ্যমে সকল দর্শনীয় স্থান গুলো ঘুরে বেড়াতে পারেন। এখানে একদিকে সীতাকুন্ড চন্দ্রনাথ পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি অন্যদিকে গুলিয়াখালি সমুদ্র সৈকতের ঢেউয়ের গর্জন অন্য কোথাও দেখতে পাবেন না। বাংলাদেশের মধ্যে সীতাকুন্ড সবচেয়ে আলাদা ও বৈচিত্র্যপূর্ণ একটি জায়গা।
একুশে সংবাদ/হা.কা/হা.কা
আপনার মতামত লিখুন :